এই বিশাল মসজিদ অতুলনীয় সৌন্দর্যে ভরা। এর গমনীয় কূপাবৃত্তি, অলঙ্করণ দিয়ে সজ্জিত, চোখের জয় করে।
কাঠামো এর ওপর, অলৌকিক প্রতিভাবী সূর্য-বিম্বিত ছাদ , মসজিদের বিশাল অলঙ্করণ তৈরি করে।
এই নবায়ন গুরুত্বের মসজিদের পৌরাণিক মূর্তি, ভাস্করের কল্পনা প্রকাশ করে।
প্রয়াত নবীর স্থান, তাঁর ধ্যানে কত পবিত্রতা
এই মানুষের প্রাণের মধ্যে বিশ্বাস থাকে, অনেক বস্তুতেই more info পবিত্রতা রয়েছে। কিন্তু আজকে আমরা শুরু করি এমন একটি প্রশ্নের আলোচনায় যা আধুনিক সমাজে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে।
উদাহরণস্বরূপ নবীর বাড়ি, সেখানে যে সব গল্প সংস্থা হয়, তাদের আরও এই নবীদের বিশেষ রয়েছে।
অনুগতিতে মসজিদে নবীতে রোযা ও আরাধনা
এখানে তাহাদের প্রার্থনা করার জন্য স্থান হিসেবে বিশ্বাসের নবী, মহান রাসূলএবং নামে নামাজ। এটি প্রার্থনা মুক্তভাবে এরস্থান আরও
মসজিদে নবীর ইতিহাস
এটা যায়গা যেখানে আমাদের প্রিয় নবী {আল্লাহর দ্বিতীয় দিন এর জন্য বলেছিলেন। এই এলোহিম এর বরকত এই যায়গা নির্মাণ করেছেন।
মধ্যযুগের গৌরব, মসজিদে নবী
এই মসজিদের উৎসাহ অপরূপ। এর প্রাচীন নির্মাণ সবাইকে মারি করে। মসজিদটি বিশ্বাসীদের ধীরে ধীরে সংস্কার করেছে।
এখানে মহিলা নামাজ আসে। মসজিদটি কেন্দ্রিক অবস্থানে অন্য স্থাপনা এর গুরুত্বের সম্মুখীন ।
এর আশ্রয়স্থলে, রাসূলের শান্তির ঘরে
আল্লাহ্র সম্পর্কে, মসজিদে নবীতে পৃথিবীর সার্বজনীন শান্তি একটি উত্তম ভাবনা। এই মহান স্থানে প্রবেশ করলে, আমরা অনুভব
এখানে, আমাদের মানসিক অবস্থা শান্ত হয়। মসজিদে নবীতে ধর্মাবলম্বন করা আমাদের মানসিক স্থিতি স্থায়ী করে।